আলোর প্রতি পতঙ্গের
আকর্ষণের কারণ_
প্রায় সব কীটপতঙ্গই আলোর দিকে ছুটে যায়, তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো শুধু পুরুষ পতঙ্গই আলোর প্রতি আকর্ষিত হয়। আলোক প্রবাহ থেকে নিঃসৃত অবলোহিত আলোক বিচ্ছুরণ এই আকর্ষণের কারণ। পরীক্ষা করে দেখা গেছে, মেয়ে পতঙ্গের পেটে অবস্থিত একটি বিশেষ গ্রন্থি থেকে বিশেষ ধরনের গন্ধযুক্ত অণুকণা নিঃসৃত হয়। এই গন্ধকে ফেরোমন (যৌন গন্ধ) বলা হয়। তা থেকে কিছু পরিমাণ অবলোহিত আলোক কণা বিচ্ছুরিত হয়ে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। পুরুষ পতঙ্গগুলো এই বিকিরণের গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে মেয়ে পতঙ্গের দিকে ধাবিত হয়। কোনো কোনো পুরুষ পতঙ্গ আলোর উৎসে স্ত্রী পতঙ্গের উপস্থিতি অনুমান করে আলোক শিখার উপরই ঝাঁপিয়ে পড়ে। তবে সব পতঙ্গের ফেরোমন এক ধরনের নয়। এ কারণেই সব পতঙ্গ এভাবে সব ধরনের আলোক উৎসের দিকে ছুটে যায় না। লক্ষণীয় যে, যদি কোনো আলোক উৎস এই অবলোহিত আলোক রশ্মি বিকিরণ না করে, তা হলে পতঙ্গরা সেদিকে ধাবিত হবে না।
আকর্ষণের কারণ_
প্রায় সব কীটপতঙ্গই আলোর দিকে ছুটে যায়, তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো শুধু পুরুষ পতঙ্গই আলোর প্রতি আকর্ষিত হয়। আলোক প্রবাহ থেকে নিঃসৃত অবলোহিত আলোক বিচ্ছুরণ এই আকর্ষণের কারণ। পরীক্ষা করে দেখা গেছে, মেয়ে পতঙ্গের পেটে অবস্থিত একটি বিশেষ গ্রন্থি থেকে বিশেষ ধরনের গন্ধযুক্ত অণুকণা নিঃসৃত হয়। এই গন্ধকে ফেরোমন (যৌন গন্ধ) বলা হয়। তা থেকে কিছু পরিমাণ অবলোহিত আলোক কণা বিচ্ছুরিত হয়ে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। পুরুষ পতঙ্গগুলো এই বিকিরণের গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে মেয়ে পতঙ্গের দিকে ধাবিত হয়। কোনো কোনো পুরুষ পতঙ্গ আলোর উৎসে স্ত্রী পতঙ্গের উপস্থিতি অনুমান করে আলোক শিখার উপরই ঝাঁপিয়ে পড়ে। তবে সব পতঙ্গের ফেরোমন এক ধরনের নয়। এ কারণেই সব পতঙ্গ এভাবে সব ধরনের আলোক উৎসের দিকে ছুটে যায় না। লক্ষণীয় যে, যদি কোনো আলোক উৎস এই অবলোহিত আলোক রশ্মি বিকিরণ না করে, তা হলে পতঙ্গরা সেদিকে ধাবিত হবে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন