শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১১

ভ্রমনে সুস্থ থাকুন


এখন চলছে ভ্রমনের মৌসুমএই লেখা যখন আপনার হাতে - হতে পারে আপনি তখন ব্যাগপত্র গুছিয়ে ভ্রমনেহতে পারে বাসে কিংবা ট্রেনেঅথবা প্রস্তুুতি নিচ্ছেন বেরিয়ে পড়বারশীত ভ্রমনের জন্য উপযুক্ত সময়তবে ভ্রমনে হতে পারে অনেক ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যাঅসুখ বিসুখে ভ্রমনের আনন্দটাই যেন মাটি না হয়ে যায় তার জন্য কিছু ব্যবস্থা নেওয়া দরকার 

মোশন সিকনেস: মোশন সিকনেস' ভ্রমনের একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা'মোশন সিকনেস' মূলত মস্তিকের এক ধরনের সমস্যাবিশেষ করে বাস, প্রাইভেটকার বা এ জাতীয় অন্যবাহন গুলিতে এ সমস্যা হয়শরীরের অন্তঃকর্ণ আমাদের শরীরের গতি ও জড়তার ভারসাম্য রক্ষা করেযখন গাড়ীতে চড়ি তখন অন্তঃকর্ণ মস্তিষ্কে খবর পাঠায় যে সে গতিশীলকিন্তুু চোখ বলে ভিন্ন কথাকারণ তার সামনের বা পাশের মানুষগুলো কিংবা গাড়ীর সিটগুলো তো স্থিরচোখ আর অন্তঃকর্ণের এই সমন্বয়হীনতার ফলে তৈরী হয় 'মোশন সিকনেস''মোশন সিকনেস' এ বমির ভাব হয়সেই সাথে মাথা ঘোরা, মাথা ধরা প্রভৃতিমোশন সিকনেস থেকে বাঁচার উপায় হলো, জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকাবড় বড় শ্বাস নিতে হবেপ্রয়োজন হলে চোখ বুজে থাকুনবই পড়বেন না বা স্থির কোন কিছুর দিকে তাকিয়ে থাকবেন নাআদা চিবাতে পারেনমোশন সিকনেসে কাজে দেবেভ্রমনে যাদের বেশী সমস্যা হয় তারা গাড়ীতে ওঠার আধঘন্টা আগে ডমপেরিডন জাতীয় ওষুধ খেয়ে নিতে পারেন

ট্রাভেলার্স ডায়রিয়া: ভ্রমনের খুব কমন একটি সমস্যাবেশ কয়েকপদের ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের কারণে এটি হয়সাধারণত: বিভিন্ন ধরনের খাবার যেমন অল্প সিদ্ধ মাংস, সি ফুড, অপাস্তরিত দুধ এবং দুগ্ধ জাত খাবার, পানি ইত্যাদির মাধ্যমে এটি ছড়ায়তাই খাবার এবং পানির ব্যাপারে সাবধান থাকুন 

ডিপ ভেইন থ্রম্বসিস: দীর্ঘ ভ্রমনে আরেকটি সমস্যা হল 'ডিপ ভেইন থ্রম্বসিস'অনেকক্ষন বসে থাকলে শরীরের গভীর অংশের শিরাগুলোতে রক্ত জমাট বেঁধে থ্রম্বাস তৈরী হয়এই থ্রম্বাস গুলো ব্রেইনে চলে গেলে স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারেতাই দর্ীঘ ভ্রমনে একটানা বসে না থেকে একটু হাঁটাচলা করুনসম্ভব না হলে জায়গায় বসেই হাত পা নাড়-নএই সমস্যাটা বয়স্কদের বেশী হয় 

ভ্রমন যখন পাহাড়ে: বাংলাদেশের পাহাড়ী এলাকায় ভ্রমনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো ম্যালেরিয়াতাই পার্বত্য এলাকায় ভ্রমনের পূর্বেই প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ম্যালেরিয়ার প্রতিরোধক ওষুধ খেয়ে নেওয়া যেতে পারেপ্রয়োজনে মশা নিধনকারী সপ্রে বা এরোসল, মশারী ব্যবহার করবেনআকাশে ভ্রমন যখন: আকাশ ভ্রমনে সমস্যা হয় উচ্চতার কারণেআমরা জানি একটি নির্দিষ্ট উচ্চতার পরে বাতাসে অক্সিজেনের চাপ কমতে থাকেমানব শরীরে অক্সিজেনের চাপের সাথে বাতাসের এই অক্সিজেনের চাপের তারতম্য শরীরে নানারকম প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে যেমন মাথাঘোরা, কানে তালালাগা, বমির ভাব হওয়াএই সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পেতে পারেনচুইংগাম চাবানো, ঘনঘন ঢোক গিলা, জুস খাওয়া ইত্যাদি হতে পারে এর সমাধানতবে যাদের শ্বাস কষ্ট, হার্টের অসুখ, বুকে ব্যথা (এনজাইনা) প্রভৃতি সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে সমস্যাগুলো আরো জটিল হতে পারেঠান্ডা, সর্দি নাক বন্ধ থাকলে বিমান ভ্রমন অস্বস্তিকর হতে পারেবেড়ে যেতে পারে সাইনাসের সংক্রমণতাই আগেভাগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত

শিশু ও সুস্থ থাকুক: ভ্রমনে শিশুদের প্রতি বাড়তি যত্নের প্রয়োজনঠান্ডা, সর্দি, শ্বাসনালীর ইনফেকশন শিশুদের সেই সাথে আপনাদের ভ্রমনের আনন্দকে মাটি করে দিতে পারেকোন ভাবেই ঠান্ডা লাগানো যাবেনা গরম কাপড় মাফলার কান টুপি নিশ্চিত করুনবাইরের খাবার হতে সাবধানপ্যারাসিটামল, এন্টিহিসটামিন, নাকের ড্রপ সাথে রাখতে পারেনডাক্তার বললে কমন কিছু এন্টিবায়েটিকও রাখতে পারেন 

আন্ত:দেশীয় ভ্রমনে: দেশ ভেদে অসুখ-বিসুখের ধরন ও মাত্রা বিভিন্নযে দেশে যাবেন সে দেশের অসুখ বিসুখ সমর্্পকে আগে থেকেই তথ্য নেবেনপ্রয়োজনে ভ্যাকসিন দিয়ে নিবেনহেপাটাইটিস এ, হেপাটাইটিস -বি, টাইফয়েড, চিকেন পক্স, ইয়েলো ফিভার (যে সব দেশে ইয়োলো ফিভারের প্রকোপ আছে সে দেশের ক্ষেত্রে) প্রভৃতি ভ্যাকসিন সম্ভব হলে দিয়ে নেবেনসেসব দেশের আবহাওয়া ও তাপমাত্রা সমর্্পকে আগেভাগে জেনে নেবেনপ্রয়োজনে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন

আরো কিছু টিপস: ০০ ভ্রমনে এসিডিটি হতে পারেআগে থেকেই এসিডিটির ওষুধ সাথে রাখুন০০ উচ্চ রক্তচাপের রোগীরাও বিশেষ সর্তক থাকবেনভ্রমনের দু'একদিন আগে ব্যক্তিগত চিকিৎসকের চেম্বার ঘুরে আসুন০০ ডায়বেটিসের রোগীদের জন্যও একই পরামর্শডায়াবেটিসের রোগীরা ভ্রমন কালীন সময়ে সাথে গস্নুকোজ গোলানো পানির বোতল রাখুনসুগার কমে 'হাইপোগস্নাইসোমিয়া' হয়ে যেতে পারে যে কোন সময়০০ হাতের কাছে বিশুদ্ধ পানির বোতল রাখুনঅনিরাপদ খোলা পানি খাবেন না০০ বাইরের খাবারের ব্যাপারে সাবধান থাকবেনঅল্প সিদ্ধ মাংস, অপাস্তুরিত দুধ খাবেন না০০ আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কমন কিছু এন্টিবায়েটিক সহ জরুরি কিছু ওষুধ সাথে রাখুন০০ একটা ট্রাভেল কিট বানিয়ে নিতে পারেন যেখানে থাকবে প্রয়োজনীয় ওষুধসহ, গজ, ব্যান্ডেজ, অ্যান্টিসেপটিক মলম বা সলু্যশন০০ ভ্রমনের ধরন এবং আবহাওয়া অনুযায়ী পোষাক নির্বাচন করুনজুতার ব্যপারে বাড়তি মনোযোগ প্রয়োজনআরামদায়ক কেডস হলে ভালো হয়মেয়েরা হিল জুতা ব্যবহার না করলেই ভালো 

আপনার ভ্রমন আনন্দময় হোকঅসুখ যেন ভ্রমনের সুখকে বিঘি্নত না করে 
\

বাড়তি ওজনের বিড়ম্বনা


বাড়তি ওজনের বিড়ম্বনা তো কম নয়একে তো দেখতে বেঢপ লাগে তার ওপর হাজারো স্বাস্থ্যগত সমস্যা আর অসুখ বিসুখের ঝুঁকি তো রয়েছেইকিন্তু এই বাড়তি ওজন কমানো তো একেবারে সহজ কথা নয়ডায়েটিং ব্যায়াম তো আছেই, হাল আমলে ওষুধ-পত্তর আর তথাকথিত সিস্নমিং সেন্টারের শরণাপন্ন হচ্ছেন অনেকেই ওজন কমানোর আশায়কিন্তু এসবে সবাই কি কাঙ্খিত ফল পাচ্ছেন? প্রকৃতপক্ষে চিকিৎসা করে বা ওষুধ খেয়ে মোটা কমানো মোটেও নিরাপদ নয়বরং নানাবিধ ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আপনাকে অসুস্থ করে তুলবেওজন কমাতে গিয়ে আপনি নিশ্চয়ই অসুস্থ হতে চান না

ডায়েটিং করে ওজনকে নিয়ন্ত্রণ রাখা যায় ঠিকই-কিন্তু বাড়তি ওজন কি আদৌ কমানো যায়তাছাড়া শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে তো খেতে হবেইআসলে ডায়েটিং এর পাশাপাশি এক্সারসাইজ বা নিয়মিত ব্যায়াম করাই হলো ওজন কমানোর কার্যকর পন্থাঅন্তত স্বাস্থ্য গবেষকগণ তাই বলেনকিন্তু এসবেরও নির্দিষ্ট নিয়মকানুন আছে, নির্দিষ্ট মাত্রা আছেআমরা অনেকেই জানি এক পাউন্ড ওজন কমাতে হলে শরীরে ৩৫০০ ক্যালরি পোড়াতে হবেকিন্তু কি পরিমাণ ব্যায়াম করলে আপনার এই উদ্দেশ্য হাসিল হবে? আসুন এই প্রসঙ্গে 

জানা যাক

প্রথম পদ্ধতি:সপ্তাহে চার থেকে

পাঁচ দিন মাঝারি গতিতে ৩০ মিনিট দেঁৗড়ানদেঁৗড়টা হবে এমন গতিতে যেন ৩০ মিনিটে আপনি ৩ মাইল 

পথ পেরুতে পারেনঅথর্াৎ ১০

মিনিটে ১ মাইল

দ্বিতীয় পদ্ধতি: প্রতিদিন ৩০ মিনিট সাইকেল চালান, ঘন্টায় ১২ মাইল বেগেআর প্রতিদিনের খাবারের তালিকা থেকে ২৫০ ক্যালরি ছেঁটে দিনএককাপ চা আর একটা সমুচা 

না খেলেই ২৫০ ক্যালরি

বাদ পড়ে যাবে

এভাবে কিছুদিন অভ্যাস করতে থাকুন- দেখবেন সপ্তাহে এক পাউন্ড করে ওজন কমিয়ে ফেলেছেন

দক্ষিণ আফ্রিকা




আফ্রিকা মহাদেশের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত, দুই দিকে ভারত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর দ্বারা পরিবেষ্টিত, বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার জন্মস্থান দক্ষিণ আফ্রিকাবিশ্বের বৃহত্তম স্বর্ণখনি 'উইট ওয়াটারসর্যান্ড' দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে অবস্থিতএ ছাড়া হীরক নগরী নামে খ্যাত কিম্বার্লিও দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত 

০০ দে শ প রি চি তি ০০ 

ঐতিহাসিক পটভূমি 

প্রস্তুর যুগের শিকারি-সংগ্রাহক মানুষের বিচরণ ছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়১৪ শতকে ইউরোপীয়রা এই অঞ্চলে প্রবেশ করেএখানে বসবাসকারী বান্টু ভাষী মানুষেরা স্বর্ণ ও তামার খনি আবিষ্কার করে এবং পূর্ব আফ্রিকায় সফল বাণিজ্য পরিচালনা করে১৬৫২ সালে উত্তমাশা অন্তরীপে ডাচরা উপনিবেশ স্থাপন করে১৭৯৫ সালে এই অন্তরীপটি ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়অভ্যন্তরে গড়ে তোলা অন্যান্য ডাচ উপনিবেশও ১৯০২ সালের মধ্যে ব্রিটিশরা অধিকার করে নেয়ইংরেজরা তীব্রতর দমননীতি চালায় দেশটির আদি অধিবাসীদের উপরবোয়ার উপজাতিগোষ্ঠী ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুললেও ১৮৮৯-১৯০২ সাল পর্যন্ত স্থায়ী যুদ্ধে তারা পরাজিত হয়১৯৬১ সালের মধ্যে ব্রিটিশ উপনিবেশগুলো স্বাধীন হয়ে যায়বিশ শতকব্যাপী সংখ্যাগুরু কালো মানুষদের দেশ দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের আধিপত্য বজায় ছিল১৯৯৪ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত হনএই সালেই দক্ষিণ আফ্রিকা কমনওয়েলথে যোগদান করে 

অবস্থান ও আয়তন

এটি ২৯০০র্০ দক্ষিণ অক্ষাংশ এবং ১৯০০র্০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিতদেশটির উত্তরে নামিবিয়া, বোটসোয়ানা ও জিম্বাবুইয়ে, উত্তর-পূর্বে মোজাম্বিক ওসোয়াজিল্যান্ড, পূর্বে ভারত মহাসাগর, দক্ষিণে ও পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর 

আয়তন

দেশটির আয়তন প্রায় ১২,২১,০৩৭ বর্গকিলোমিটারআয়তনের দিক থেকে এটি বিশ্বের ২৫তম বৃহত্তম দেশ 

প্রশাসনিক ব্যবস্থা

দেশটিতে ৯টি প্রদেশ ও ৫২টি জেলা রয়েছে 

উচ্চতম স্থান

দেশটির উচ্চতম স্থান হচ্ছে_চ্যাম প্যাঞ্জর দুর্গনে, যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১১,১৮১ ফুট উঁচুতে অবস্থিত 

জলবায়ু

দেশটির দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের আবহাওয়ায় ভূমধ্যসাগরীয় বায়ুর প্রভাব রয়েছেশীতকালে বৃষ্টিপাত হলেও দেশটির অধিকাংশ অঞ্চলে আবহাওয়া গ্রীষ্মমণ্ডলীয়যদিও পূর্ব থেকে পশ্চিমাঞ্চল পর্যন্ত তাপমাত্রা কমবার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১,০০৮ মিলিমিটার 

প্রধান নদী 

অরেঞ্জ, ভাল, লিমপাপো 

প্রাকৃতিক সম্পদ 

স্বর্ণ, ক্রোমিয়াম, এন্টিমনি, কয়লা, আকরিক লৌহ, ম্যাঙ্গানিজ, নিকেল, হীরক, পস্নাটিনাম, প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি 
ভস্নাডিভোস্টক 



এটি প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং বর্তমান রাশিয়ার বিখ্যাত সমুদ্র বন্দরজাপান সাগরের তীরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এর অবস্থানএখানে রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ নৌ-ঘাঁটি রয়েছেপরাশক্তির ঠান্ডা লড়াইয়ের সময় এই ঘাঁটিটির গুরুত্ব ছিল অপরিসীম 

নতুন! উন্নত প্রাক-প্রদর্শন


আলোর প্রতি পতঙ্গের 

আকর্ষণের কারণ_

প্রায় সব কীটপতঙ্গই আলোর দিকে ছুটে যায়, তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো শুধু পুরুষ পতঙ্গই আলোর প্রতি আকর্ষিত হয়আলোক প্রবাহ থেকে নিঃসৃত অবলোহিত আলোক বিচ্ছুরণ এই আকর্ষণের কারণপরীক্ষা করে দেখা গেছে, মেয়ে পতঙ্গের পেটে অবস্থিত একটি বিশেষ গ্রন্থি থেকে বিশেষ ধরনের গন্ধযুক্ত অণুকণা নিঃসৃত হয়এই গন্ধকে ফেরোমন (যৌন গন্ধ) বলা হয়তা থেকে কিছু পরিমাণ অবলোহিত আলোক কণা বিচ্ছুরিত হয়ে বাতাসে ছড়িয়ে পড়েপুরুষ পতঙ্গগুলো এই বিকিরণের গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে মেয়ে পতঙ্গের দিকে ধাবিত হয়কোনো কোনো পুরুষ পতঙ্গ আলোর উৎসে স্ত্রী পতঙ্গের উপস্থিতি অনুমান করে আলোক শিখার উপরই ঝাঁপিয়ে পড়েতবে সব পতঙ্গের ফেরোমন এক ধরনের নয়এ কারণেই সব পতঙ্গ এভাবে সব ধরনের আলোক উৎসের দিকে ছুটে যায় নালক্ষণীয় যে, যদি কোনো আলোক উৎস এই অবলোহিত আলোক রশ্মি বিকিরণ না করে, তা হলে পতঙ্গরা সেদিকে ধাবিত হবে না